বাংলা এমন একটা ভাষা যা আদৌ ফোনেটিক নয়। ছেলেবেলায় পি ইউ টি পুট আর বি ইউ টি বাট নিয়ে বন্ধুদেরসবিস্তার
৫ এর আগে লিখেছিলাম যে শুরুতে ‘অ’ উপসর্গ থাকলে আর পরে যদি ‘ই’, ‘ঈ’, ‘উ’, বা ‘ঊ’ বা ‘ই’কারান্ত, ‘ঈ’কারান্ত,সবিস্তার
বুতান এসে বলল, ‘জান দাদু, আমার বাংলা লিখতে গেলে অনেক বানান ভুল হয়। ঠিক করব কীভাবে? সব বানানই কি মুখস্থসবিস্তার
৮ ‘ই’ আর ‘উ’ এর প্রভাবে ‘অ’কারান্ত শব্দের উচ্চারণে বিকৃতির কথা বলেছি। ‘য’-ফলার কথাও বলেছি। এবার অন্য দুটি বর্ণের কথাসবিস্তার
ই, ঈ / উ, ঊ শিরোনামটুকু পড়ে অনেকেরই ভুরু কুঁচকে যেতে পারে। অনেকেই ভাবতে পারেন যে জন্মের পর থেকেই তোসবিস্তার
আমার ঘরে বসে খবরের কাগজ পড়ছি, মান্তু মাটিতে বসে একটা পাখির ছবি আঁকতে ব্যস্ত, বুতান এসে বলল, ‘দাদু, বিভক্তি কাকেসবিস্তার
মান্তু বলল, ‘আচ্ছা দাদু, তুমি তো বললে যে বিভক্তি শব্দের সঙ্গে না জুড়লে তা বাক্যে ব্যবহারই করা যাবে না। আবারসবিস্তার
অনুসর্গ তো আমরা শিখেছি। অনুসর্গ যে বিভক্তির অভাব মেটাচ্ছে তাও জেনেছি। উপসর্গও কি তাই? – বুতানের স্কুলে বোধ হয় এখনসবিস্তার
– প্রত্যয় মানে কী? – সকালবেলা বইখাতা নিয়ে হাজির বুতান আর মান্তু। আজ ওদের স্কুল ছুটি। – প্রত্যয় শব্দের মানেসবিস্তার
মান্তু গুনগুন করছিল, ‘… আমার সুরগুলি পায় চরণ…’ বুতান জিজ্ঞেস করল, ‘আচ্ছা দাদু, চরণ মানে তো পা তাহলে সুর কীসবিস্তার
বুতান মোহিতলাল মজুমদারের ‘কালবৈশাখী’ কবিতা পড়ছিল। পড়তে পড়তে ‘আজিকে যতেক বনস্পতির ভাগ্য দেখি যে মন্দ’ এই জায়গায় এসে থমকে গেল।সবিস্তার
লক্ষ, লক্ষ্য, লক্ষ্যণীয় এই শব্দগুলোর বানান লিখতে গিয়ে আমাদের প্রায়ই ভুল হয়ে যায়। ‘লক্ষ’ লিখতে গিয়ে ‘লক্ষ্য’ লিখে ফেলি আবারসবিস্তার