আজ ঈদ রাতে বার বার নিজের কাছে প্রশ্ন জাগছে আমি নিজে এই গানটির চেতনা কতটুকু ধারণ করি? ছুঁড়ে আসা পাথরসবিস্তার
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমি তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো শুক্লা দ্বাদশীরসবিস্তার
তন্দ্রায় মুদে আসে আঁখি, সহসা শুনে পদধ্বনি চমকে উঠে থমকে থাকি, সে কি আসিবে এখনি? বুকের মাঝে সকাল সাঁঝে টিমসবিস্তার
স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান। স্বাধীনতা তুমি কাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো মহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে কাঁপা-সবিস্তার
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে রয়েছ নয়নে নয়নে, হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে হৃদয়ে রয়েছ গোপনে। বাসনা বসে মন অবিরত,সবিস্তার
[গান] ১ কারার ওই লৌহ-কবাট ভেঙে ফেল কর রে লোপাট রক্তজমাট শিকল-পুজোর পাষাণবেদি! ওরে ও তরুণসবিস্তার
আদিম অনার্য আমি, আধুনিক এ পোশাকের নিচে একই খিদে একই লোভ, একই অনুভবে আছে আজও সেই পুরাতন কাম কাতরতা। প্রাচীনসবিস্তার
রাত গভীর হয়ে আসে জানালার পাশে ল্যাম্পপোস্টের আলোয় বৃক্ষের পত্রপুষ্প নির্জীব অশরীরি মূর্তির মতো ঘন জমাট বাঁধে। আকাশে শুক্লপক্ষের চাঁদসবিস্তার
আরণ্যক, চ্-য়ে চয়ন, চ-য়ে চায়ী … চ-য়ে চার … এইটুকু না জেনেই কা-না-কা-নি কথার গুঞ্জনে আলাপনে ফুলের পাপড়ির বাসরে নাচিসবিস্তার
তুমি এলে দহন দিনের শেষে একাকি সন্ধ্যায় তুমি এলে বহু দিন পর এলে, সে কি গর্জন তোমার জানালার কাঁচে অবিরামসবিস্তার
না-জানি যতনে বোনা কত যে লালিতকথামালা তব পায়ে হয়েছে দলিত।তুমি মোর শেষ চিঠি যখন পুড়েছ;বই খুলে ফুল দুটি বাহির করেছ,তখনসবিস্তার
মুদিত নয়নে দেখে সেদিন নদীর ধারে মনে ক্ষীণ দ্বিধা রেখে অবশেষে শুধি তারে— “যে চোখে স্বপন খুঁজে পায় পথিকের মন,সবিস্তার