কিছুদিন আগে মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট (এম-এস-জি / আজিনোমোটো) নিয়ে কিঞ্চিৎ আলাপ-আলোচনা হচ্ছিল। বিশেষ করে সি-আর-এস তথা চাইনিজ রেস্তোরাঁ সিন্ড্রোম এবং এইসবিস্তার

কনা

ইংরাজি বর্ণমালায় ২৬-খানা অক্ষর। পর্যায় সারণিতে ১১৮-খানা মৌলিক পদার্থ। তাদের প্রতীক লেখা হয় কখনও একখানা বর্ণ দিয়ে, যেমন হাইড্রোজেন Hসবিস্তার

সেলফিতে কুঞ্চিত ত্বক দেখে গিন্নী সত্যনারা’ন পুজো বাসনায় সিন্নি মাখছিল পাকাকলা মুঠো করে চটকে। পাশের বাড়ির ছোঁড়া বদমাশ ফটকে এসেসবিস্তার

এভরি সিঙ্গল ‘জ্ঞান’ যা সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপার থেকে আমদানি, তাকে আমি সন্দেহের চোখে দেখি। তার কারণ এই নয়সবিস্তার

বিজ্ঞানের ইতিহাস এক চমকপ্রদ বিষয়। বিজ্ঞান পাঠের সঙ্গে সঙ্গে তার ইতিহাস পাঠ আবশ্যিক হওয়া উচিত। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি,সবিস্তার

নয় শব্দটা নঞর্থক হলেও গণিতের হিসাবে ওটাই সবচেয়ে বড় ডিজিট বা একাঙ্ক সংখ্যা। কী বলা যায় একে, লৌহিক? ও হো,সবিস্তার