একজন মানুষ একই সময়ে ও একই উপায়ে এশিয়া ভ্রমণ করতে পারে না, যেমনটি তারা ইউরোপ ভ্রমণ করে। শহর থেকে শহরেসবিস্তার

[এই অংশটি মূল ভ্রমণকাহিনীর দ্বিতীয় অধ্যায় বা পর্বের শেষাংশ। দীর্ঘ লেখায় পাঠকের বিরক্তির উদ্বেক না হয়, তার জন্য দুই পর্বেসবিস্তার

কনস্টান্টিনোপল থেকে ইস্পাহান, এই পথেই লেখকের প্রথম পারস্য ভ্রমণ। এটা কদাচিৎ যে কোন কাফেলা কনস্টান্টিনোপল থেকে পারস্যে যায়; কিন্তু বুরসাসবিস্তার

তন্দ্রায় মুদে আসে আঁখি, সহসা শুনে পদধ্বনি চমকে উঠে থমকে থাকি, সে কি আসিবে এখনি? বুকের মাঝে সকাল সাঁঝে টিমসবিস্তার

একটা ‘তুমি’র বিস্তৃতি যেনো আদিগন্ত ব্যাপী ‘তুমি’ শব্দটা তাই শত নামে স্বরূপি। কবির কলমও তুমিময়। গল্পে ও কাব্যগাথায় তেমনই প্রকাশসবিস্তার

পথের ধারে বিশাল মাকাবুরা, সারি সারি কবর; চেনা-অচেনা কত মানুষ, কেউ তো রাখে না খবর বছরের পর বছর যায়, একাকী—সবিস্তার

নজরুল সংগীতের সুরবিকৃতির সমস্যাটি অনেকদিন ধরে চলছে। কবির সুস্থাবস্থায় গ্রামোফোন শিল্পীদের কণ্ঠে যে সুরে গান রেকর্ড করা হয়েছিল, পরবর্তীকালের অনেকসবিস্তার

নয় শব্দটা নঞর্থক হলেও গণিতের হিসাবে ওটাই সবচেয়ে বড় ডিজিট বা একাঙ্ক সংখ্যা। কী বলা যায় একে, লৌহিক? ও হো,সবিস্তার

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে রয়েছ নয়নে নয়নে, হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে হৃদয়ে রয়েছ গোপনে। বাসনা বসে মন অবিরত,সবিস্তার

নারদ মুনি

একদিন দেবর্ষি নারদ গেলেন বিষ্ণুলোকে। সঙ্গে রয়েছেন আরও মুনি ঋষি দেবতা। কিছুক্ষণ পর সেখানে এলেন বিষ্ণুপত্নী লক্ষ্মীদেবী। লক্ষ্মী আসতেই বিষ্ণুসবিস্তার

পটুয়া — এই শব্দটি উচ্চারন করলেই যার নামটি সবার মনে ভেসে ওঠে তিনি শিল্পী কামরুল হাসান। এ দেশের চারু ওসবিস্তার

মজার ব্যাকরণ

মান্তু গুনগুন করছিল, ‘… আমার সুরগুলি পায় চরণ…’ বুতান জিজ্ঞেস করল, ‘আচ্ছা দাদু, চরণ মানে তো পা তাহলে সুর কীসবিস্তার