এসব পুরনো রোগ। মাঝে মাঝে কচুরিপানা ভর্তি পাঁক হতেভুস করে ভেসে ওঠে আর ভুবন চিল ডানা মেলে আকাশে চক্রাকারে ভাসে।সবিস্তার

জীবনে কিছু কথা থাকে লুকিয়ে রাখার জন্য কিছু কথা থাকে চিরকাল বয়ে বেড়ানোর জন্য কিছু কথা থাকে শুধু দুজনের চোখাচোখিসবিস্তার

জলে যে জীবন আছে তারাও কি জ্বলে প্রেমে পড়ে তাদেরও কি আছে নাকি সামাজিক বাধা, এক হতে তারাও কি ঘরসবিস্তার

সুখের এবং অসুখের দুদিন মাত্র সময় জীবনও তাই, আলোকোজ্জ্বল, মেঘময়। সময় যা করে তার তরে নিন্দা যে করে, তারে বল,সবিস্তার

সরলতাকে ধিক্কার দিও না প্রকৃতির নির্মলতা, জলের স্বচ্ছতা সেখানে। কোনো চাতুরি ছিল না। খুব করে চাইলে, বলতেই পারতে ছুটে কিসবিস্তার

মানুষের কল্পিত সুখটাই বোধকরি বেশি সুন্দর তেল-নুন ছাড়াই ঘরকন্না এখানে… অনায়াসে রাত-দিন স্বপ্নসৌধ গড়ে, নির্বিঘ্নে, ইট-কাঠ-পাথরে সেজে সংসারী। ঘর-বারান্দায় নরমসবিস্তার

পথের ধারে বিশাল মাকাবুরা, সারি সারি কবর; চেনা-অচেনা কত মানুষ, কেউ তো রাখে না খবর বছরের পর বছর যায়, একাকী—সবিস্তার

একটা ‘তুমি’র বিস্তৃতি যেনো আদিগন্ত ব্যাপী ‘তুমি’ শব্দটা তাই শত নামে স্বরূপি। কবির কলমও তুমিময়। গল্পে ও কাব্যগাথায় তেমনই প্রকাশসবিস্তার

২০২২সাল… এনেছিল কষ্টের বেনোজল ভাসায়ে নিয়েছে মোর মা’কে তারপর দিন-মাস করে করে, সময় ফুরালো পলে পলে। বেনামা শূণ্যতা বয়ে বয়ে…সবিস্তার

অদূরে পাহাড়; রঙের বাহার খেলিছে তাহার ’পর; নীলাভ সবুজ; মলিন সুরুজ; কুয়াশা বাঁধিছে ঘর। পাহাড়ের সারি গুনিতে না-পারি; গিয়েছে মিলিয়েসবিস্তার

হৃদয় ছিল আমাজানের মত, সহস্রাধিক জাতের বৃক্ষ, লতা, গুল্মে ভরা, পশু, পাখি আর শ্বাপদের অভয়াচরণ। কামনার আগুনে জ্বলে গেছে সব,সবিস্তার

হেরে তো যাইনি আমি হারিয়েও যাইনি পথে, অস্তিত্বে রয়ে গেছি স্বকীয়। পদচ্ছাপ ঠিক রয়েছে ঘরময় বিলীন হয়নি আজও। অনুভবের অনুবাদসবিস্তার